Take a fresh look at your lifestyle.

বরিশালের বাকেরগঞ্জে পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচির উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

৬৮
বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলায় মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের পাঠ্য বইয়ের পাশাপাশি বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বই পড়ার পরিবেশ সৃষ্টি ও বাস্তবায়ন করার লক্ষে দিনব্যাপী পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচির এক উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার, ২৫ জানুয়ারি সকাল ১০ টায় বাকেরগঞ্জ উপজেলা অডিটোরিয়ামে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের (এসইডিপি) এর আওতায় স্ট্রেংডেনিং রিডিং হ্যাবিট অ্যান্ড রিডিং স্কিলস অ্যামাং সেকেন্ডারি স্টুডেন্টস শীর্ষক স্কিমের পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচির এ উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত  হয়।
 বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র কর্মসূচির মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়নের বাকেরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী  কর্মকর্তা সজল চন্দ্র শীলের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন পৌর মেয়র মোঃ লোকমান হোসেন ডাকুয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকেরগঞ্জ উপজেলার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আকমল হোসেন খান এবং উপজেলা  একাডেমিক সুপারভাইজার মোঃ এনামুল হক।
পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচির  মনিটরিং অফিসার মোহাম্মদ মাসুম বিল্লাহর সঞ্চালনায় দিনব্যাপী কর্মশালায় বাকেরগঞ্জ উপজেলার স্কিমভূক্ত মাধ্যমিক পর্যায়ের ১২৭ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠান প্রধান, সহকারী শিক্ষক (গ্রন্থগার ও তথ্য বিজ্ঞান) এবং অন্যান্য সহকারী শিক্ষকবৃন্দ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
উপস্থিত শিক্ষক ও সংগঠকদের কর্মসূচির ব্যপারে উদ্বুদ্ধ করে বক্তব্য রাখেন  পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচির অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মো. সাইফুর রহমান।
এরপর এসইডিপি ও পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচির  সংক্ষিপ্ত পরিচিতি ও পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচির বাস্তবায়ন কৌশল পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টশনের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন টিম ম্যানেজার মোঃ শহিদুল ইসলাম।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথিসহ অন্যান্য  বক্তরা বলেন,বই পড়ার মাধ্যমে সঠিক ইতিহাস জানা যায়। সরকারের ২০৪১ সালে উন্নত দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য এই কর্মসূচি গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালন করবে। পাশাপাশি এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে শিক্ষকদের  এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, দেশের ৬৪ জেলার ৩০০ টি উপজেলা  ১৫ হাজার স্কুলে পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে। কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র।

Leave A Reply

Your email address will not be published.